অক্টোবর ২০২৫-এ ভারতীয় বায়ুসেনার প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল অমর প্রীত সিং যে তথ্য প্রকাশ করেছেন, তা পাকিস্তানের সব মিথ্যার মুখোশ খুলে দিয়েছে। অপারেশন সিন্দুর-এ পাকিস্তান এয়ার ফোর্স (PAF) একেবারে হাঁটু গেড়ে বসেছে—১৩-০ তে ভারতীয় বায়ুসেনার কাছে অপমানজনক পরাজয় বরণ করেছে।
পাকিস্তান যতই ডঙ্কা পিটুক না কেন, বাস্তব চিত্র একটাই—F-16 থেকে JF-17, AEWACS থেকে C-130—সব উড়ে গেছে ভারতীয় আঘাতে। আর পাকিস্তানিরা গর্ব করে বলছিল, তারা নাকি ৭টা রাফাল ও সু-৩০ ভূপাতিত করেছে! এখন প্রমাণ চাইলে তারা শুধু গল্প শোনায়, ছবি দেখাতে পারে না।
অপারেশন সিন্দুর: পাকিস্তানের স্বপ্ন ভাঙার দিন
পাহালগাম সন্ত্রাসী হামলার জবাব
২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে পাহালগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন পর্যটক নিহত হন। পাকিস্তানি মদদপুষ্ট সংগঠন TRF দায় স্বীকার করে। তার পরেই ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী চালায় অপারেশন সিন্দুর।
চার দিনের মধ্যেই পাকিস্তানের বিমান বাহিনীকে এমন ধাক্কা খাওয়ানো হয় যে তারা কান ধরে যুদ্ধবিরতির আবেদন করে।
পাকিস্তানের মিথ্যার ফর্দ
শুরুতেই পাকিস্তান ঘোষণা দিল—“আমরা ৫–৬টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান নামিয়েছি।”
IAF প্রধান সরাসরি কটাক্ষ করলেন:
👉 “এগুলো সবই মনোহর কাহানিয়ান—রূপকথার গল্প!”
পাকিস্তানের আসল ক্ষতির হিসাব
আকাশে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়
- ৫টি যুদ্ধবিমান (F-16 ও JF-17)
- ১টি AEWACS (৩০০ কিমি দূরে রেকর্ড ভাঙা হিট)
- ১টি C-130 পরিবহন বিমান
মাটিতে ধ্বংস করা হয়
- ৪–৫টি F-16 (রক্ষণাবেক্ষণরত অবস্থায়)
- একাধিক রাডার সিস্টেম
- দুটি কমান্ড সেন্টার
- দুটি রানওয়ে
- তিনটি হ্যাঙ্গার
- একটি SAM সিস্টেম
সব মিলিয়ে: পাকিস্তান এয়ার ফোর্সের একেবারে সর্বনাশ।
পাকিস্তানের মুখে তালা: প্রমাণ কোথায়?
ভারত ছবি, স্যাটেলাইট শট, ভিডিও—সব দেখিয়েছে।
পাকিস্তান?
👉 কিছুই দেখাতে পারেনি।
IAF প্রধানের কটাক্ষ—
“ওরা খুশি থাকুক, গল্প বানিয়ে তাদের জনগণকে বোকা বানাক। কিন্তু বাস্তব জগতে প্রমাণ চাই, মুখের বুলি নয়।”
প্রযুক্তির যুদ্ধে ভারতের শ্রেষ্ঠত্ব
অপারেশন সিন্দুরে ভারত দেখিয়ে দিয়েছে—
- রাফালের SCALP-EG মিসাইল
- HAMMER মিসাইল
- ইসরায়েলি Loitering Ammunitions
- S-400 এয়ার ডিফেন্স
সবাই মিলে পাকিস্তানের আকাশে এমন ঝড় তুলেছে যে তাদের F-16 আর JF-17 কাগজের উড়োজাহাজে পরিণত হয়েছে।
৩০০ কিমি দূরে AWACS নামানো হয়েছে—দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে দূরপাল্লার কিল।
পাকিস্তানের পরাজয়ের স্বীকারোক্তি
চার দিনের যুদ্ধ শেষে পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির জন্য অনুনয় করে। ভারত যদি চাইত, আরও এক সপ্তাহেই পুরো পাকিস্তান এয়ার ফোর্সকে মাটিতে নামিয়ে দিতে পারত।
কিন্তু দিল্লি আন্তর্জাতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সেখানেই থেমে যায়।
চীনা অস্ত্রের চরম ফ্লপ শো
PAF-এর ভরসা ছিল চীনা JF-17 আর PL-15 মিসাইল।
কিন্তু বাস্তবে?
👉 এগুলো ভারতীয় প্রতিরক্ষা ভেদ করতেই পারেনি।
👉 বিপরীতে ভারতীয় S-400 তাদের ৩০০ কিমি দূরে কবর দিয়েছে।
এটা শুধু পাকিস্তানের নয়, চীনের অস্ত্রশক্তিরও প্রকাশ্য অপমান।
দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন ভারসাম্য
অপারেশন সিন্দুর প্রমাণ করেছে—
- পাকিস্তানের দাবিগুলো নিছক হাস্যকর প্রচারণা।
- ভারতের কাছে আকাশযুদ্ধে পাকিস্তানের কোনো তুলনা নেই।
- দক্ষিণ এশিয়ায় এখন আকাশশক্তির একক সম্রাট ভারত।
উপসংহার: পাকিস্তানের মিথ ভাঙা
১৩-০ তে যে হারে পাকিস্তান হেরেছে, তা শুধু সামরিক নয়, মানসিক ও কূটনৈতিক দিক থেকেও তাদের লজ্জার পরিণতি।
শেহবাজ শরীফ জাতিসংঘে গিয়ে যতই গল্প বানিয়ে বলুন না কেন, এখন পুরো বিশ্ব জানে—
👉 পাকিস্তানিরা কেবল “মনোহর কাহানিয়ান” বলে।
👉 আর ভারতীয় বায়ুসেনা আসল প্রমাণ দিয়ে ইতিহাস লেখে।
সত্যটা স্পষ্ট: পাকিস্তান এখন দক্ষিণ এশিয়ার আকাশযুদ্ধে চিরকালের জন্য শূন্য।