1. শ্লিফেন পরিকল্পনা: জার্মান ফিল্ড মার্শাল আলফ্রেড ফন শ্লিফেনের নামে নামকরণ করা হয়েছিল। এই পরিকল্পনায় জার্মানি দুই ফ্রন্টে যুদ্ধ করার কৌশল গ্রহণ করেছিল।
2. মার্নের প্রথম যুদ্ধ: ফরাসি এবং ব্রিটিশরা জার্মান আক্রমণ প্রতিহত করেছিল, যা মিত্রদের জন্য পশ্চিম ফ্রন্টে প্রথম সুস্পষ্ট বিজয় ছিল।
3. রাজপরিবারের সম্পর্ক:
- ব্রিটেনের রানী ভিক্টোরিয়া জার্মান প্রিন্স আলবার্টকে বিয়ে করেন, যা ব্রিটেন এবং জার্মানির মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করে।
- উইলহেলম II, কাইজার অফ জার্মানি এবং ইউ কে-এর রাজা জর্জ V-এর প্রথম কাজিন ছিলেন।
- নিকোলাস II, রাশিয়ার জার, ডেনমার্ক, গ্রিস এবং ব্রিটিশ রাজপরিবারের সাথে রক্তের মাধ্যমে সম্পর্কিত ছিলেন।
- অটোমান রাজপরিবারই একমাত্র রাজপরিবার যারা অন্য কোন রাজপরিবারের সাথে বিবাহ বা রক্তের সম্পর্ক ছিল না।
4. জার্মান হেলমেট উন্নয়ন: জার্মান সৈন্যরা ১৯১৬ সালে চামড়ার পিকেলহাউবে হেলমেটের পরিবর্তে স্টিলের স্টাহেল্ম হেলমেট গ্রহণ করেছিল এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও এটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
5. আফ্রিকার যুদ্ধ:
- ১৯১৬ সালের শুরুতে ব্রিটিশ এবং ফরাসি বাহিনী টোগোল্যান্ড এবং ক্যামেরুনের জার্মান উপনিবেশগুলি দখল করে নিয়েছিল।
- জার্মান পূর্ব আফ্রিকা একটি মিত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে পুরো যুদ্ধের সময় টিকে থাকতে সক্ষম হয়েছিল।
6. মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ:
- ওসমান সাম্রাজ্য এবং ব্রিটেন মধ্যপ্রাচ্যের নিয়ন্ত্রণের জন্য লড়াই করেছিল।
- গালিপোলি ক্যাম্পেইনে ব্রিটিশ, ফরাসি এবং অন্যান্য উপনিবেশিক মিত্ররা তুরস্কে আক্রমণ করেছিল, যা ব্রিটিশদের জন্য বিপর্যয়কর ছিল।
7. আরবীয় লরেন্স: টমাস এডওয়ার্ড লরেন্স, ব্রিটিশ গোয়েন্দা হিসেবে কাজ করেছিলেন এবং তিনি আরব বন্ধুদের সহায়তায় ওসমানদের বিরুদ্ধে আক্রমণ পরিচালনা করেছিলেন।
8. আর্মেনিয়ান গণহত্যা: ওসমান সাম্রাজ্যের কর্তৃপক্ষ ১৯১৫ থেকে ১৯২৩ সালের মধ্যে ১.৫ মিলিয়ন আর্মেনিয়ানদের হত্যা করে।
9. ট্রেঞ্চ যুদ্ধ: প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ট্রেঞ্চ যুদ্ধ ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল।
10. অ্যাডলফ হিটলারের সামরিক জীবন: প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলার জার্মান সেনাবাহিনীতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগদান করেন এবং যুদ্ধের সময় বেশ কয়েকটি পদক পান।
11. অপ্রত্যাশিত তথ্য:
- ১৯১৬ সালের ইস্টার বিদ্রোহের ফলে আয়ারল্যান্ড স্বাধীনতা লাভ করে।
- অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড প্রতি বছর ২৫ এপ্রিল ANZAC Day পালন করে, যা তাদের নিজের ভেটেরান্স ডে।